জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল (National Integrity Strategy - NIS) বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপরেখা, যা সুশাসন, জবাবদিহিতা, স্বচ্ছতা এবং দুর্নীতিবিরোধী কর্মকাণ্ডকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে গ্রহণ করা হয়েছে।
গঠন ও দায়িত্ব:
জাতীয় পর্যায়ে এবং প্রতিটি মন্ত্রণালয়/বিভাগ/সংস্থা/কার্যালয়ে আলাদাভাবে শুদ্ধাচার কমিটি গঠন করা হয়।
সভাপতি: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
সদস্য: বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব, দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিনিধি, তথ্য কমিশন, মহা হিসাব নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ইত্যাদি
সচিবালয়: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
সভাপতি: সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়/বিভাগ/দপ্তরের প্রধান
সদস্য: বিভিন্ন ইউনিট/উপ-পরিচালক/জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাবৃন্দ
NIS ফোকাল পয়েন্ট: মনোনীত কর্মকর্তা (সাধারণত যুগ্ম সচিব পর্যায়ের)
সভার তারিখ ও স্থান
সভাপতি ও অংশগ্রহণকারীদের নাম
আলোচিত বিষয়সমূহ (এজেন্ডা)
গৃহীত সিদ্ধান্ত
কার্যনির্বাহী পদক্ষেপসমূহ
পরবর্তী সভার সময়সূচি
markdownজাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল কমিটি
কার্যবিবরণী
তারিখ: ১৫ জুলাই ২০২৫
সময়: সকাল ১১:০০ – দুপুর ১:০০
স্থান: সচিবালয়, সভাকক্ষ-২
সভাপতিত্ব করেন: জনাব মোঃ আব্দুল করিম, সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
উপস্থিত সদস্যগণ:
- জনাব একেএম শহীদুল্লাহ, অতিরিক্ত সচিব
- জনাবা রোকেয়া পারভীন, যুগ্ম সচিব (NIS ফোকাল পয়েন্ট)
- জনাব হাফিজুর রহমান, উপসচিব
- অন্যান্য সদস্যবৃন্দ
**এজেন্ডা:**
1. ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসের শুদ্ধাচার কর্মপরিকল্পনা পর্যালোচনা
2. ফোকাল পয়েন্টদের প্রশিক্ষণের অগ্রগতি
3. কর্মদক্ষতা ও স্বচ্ছতা মূল্যায়ন সূচক নির্ধারণ
**আলোচনা ও সিদ্ধান্ত:**
- সকল দপ্তরকে ৩০ জুলাই ২০২৫-এর মধ্যে শুদ্ধাচার অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
- প্রশিক্ষণের জন্য কর্মকর্তাদের তালিকা প্রেরণ করা হবে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে।
- ফোকাল পয়েন্টদের মাসিক প্রতিবেদন বাধ্যতামূলক করা হয়।
**পরবর্তী সভা:** ২৮ আগস্ট ২০২৫
সভা শেষ হয়: দুপুর ১:০০
স্বাক্ষর:
------------------------
(সভাপতির নাম ও পদবী)
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস