সব প্রাথমিক শিক্ষককে Pre-service Diploma in Education (DPEd) গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা হবে।
বিদ্যমান C-in-Ed কোর্সকে আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী করা।
"মুক্তপাঠ", "শিক্ষক বাতায়ন", "শিখন" প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনলাইন প্রশিক্ষণকে আরও সহজলভ্য করা।
শিক্ষকগণ যেন যে-কোনো সময়, যে-কোনো স্থান থেকে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন সে ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
ছোট ছোট মডিউল আকারে মোবাইল অ্যাপ ভিত্তিক প্রশিক্ষণ চালু করা হবে।
কম ব্যান্ডউইডথে চালানো যায় এমন ইন্টারঅ্যাকটিভ কনটেন্ট তৈরি।
ইন-সার্ভিস প্রশিক্ষণের পর শিক্ষকেরা বাস্তব ক্লাসে নতুন কৌশল প্রয়োগ করছে কি না তা পর্যবেক্ষণ।
প্রয়োজনে পুনঃপ্রশিক্ষণ ও কোচিং প্রোগ্রাম।
প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় আধুনিক ICT-সুবিধাসম্পন্ন প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ।
প্রশিক্ষকদের জন্য আবাসিক ব্যবস্থা এবং আধুনিক শ্রেণিকক্ষ।
UNESCO, UNICEF ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার সহযোগিতায় প্রশিক্ষণ মানোন্নয়ন।
বিদেশি প্রশিক্ষণ বিশেষজ্ঞ ও কোর্স মডিউল সংযুক্ত করা।
প্রশিক্ষণের প্রভাব মূল্যায়নে সফটওয়্যার-ভিত্তিক টুলস ব্যবহার।
প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়নে গবেষণা কার্যক্রম সম্প্রসারণ।
নারী শিক্ষকদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম (leadership, classroom management ইত্যাদি)।
নেতৃত্ব বিকাশের সুযোগ বাড়ানো।
শিক্ষার্থীদের শেখার মানের উন্নয়ন
দক্ষ, প্রযুক্তি-জ্ঞানসম্পন্ন ও শিশুবান্ধব শিক্ষক তৈরি
বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনায় গুণগত পরিবর্তন
২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস