পরিদর্শনকালে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও প্রতিষ্ঠানসমূহের সার্বিক সহযোগিতা প্রশংসনীয় ছিল।
মাঠপর্যায়ে শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে বেশ কিছু ইতিবাচক দিক পরিলক্ষিত হয়েছে, যেমন: কর্মীদের সময়ানুবর্তিতা, তথ্য হালনাগাদ রাখা এবং শিক্ষার মানোন্নয়নে আগ্রহ।
তবে কিছু ক্ষেত্রে সম্পদের সীমাবদ্ধতা, প্রশিক্ষণের অভাব, এবং সমন্বয় ঘাটতি লক্ষ্য করা গেছে, যা উন্নয়নের পথে বাধা হতে পারে।
নিয়মিত তদারকি ও মূল্যায়ন কার্যক্রম জোরদার করা উচিত যাতে গুণগত মান বজায় থাকে।
স্থানীয় প্রশাসন, বিদ্যালয় এবং প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয় আরও দৃঢ় করতে যৌথ সভা ও সমঝোতা চুক্তির আয়োজন করা যেতে পারে।
প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রম গ্রহণ করা প্রয়োজন (বিশেষ করে URC, UDC, বিদ্যালয় পর্যায়ে)।
সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের মতামত ও অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে ভবিষ্যৎ কার্যক্রমের পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত।
শিক্ষার্থীদের মঙ্গল ও ফলাফলের উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষক ও অভিভাবক সচেতনতা বৃদ্ধি কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস